How to Select the Best Mutual Fund Category for Beginners in India in Bengali – নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য ভারতে সেরা মিউচুয়াল ফান্ড ক্যাটাগরি বেছে নেওয়া
মিউচুয়াল ফান্ডের ধরন বুঝে বিনিয়োগ করুন
নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ড একটা চমৎকার পথ খুলে দেয়। কেন? কারণ এখানে আপনার টাকা ম্যানেজ করেন ফান্ড ম্যানেজাররা, আর আপনি পান সম্ভাব্য উঁচু রিটার্ন। কিন্তু ইকুইটি, ডেট, লিকুইড, ইএলএসএস, হাইব্রিড… এত রকম ফান্ড আছে যে, প্রথমবার বিনিয়োগ করা একটু কঠিন মনে হতে পারে। এই গাইড আপনাকে সাহায্য করবে ভারতের মিউচুয়াল ফান্ডের জটিল পৃথিবীটা বুঝতে, আর সঠিক ফান্ড বেছে নিতে। এখানে বিবেচনা করা হয়েছে আপনার ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা, বিনিয়োগের সময়সীমা ও উদ্দেশ্য।
প্রথমেই নিজের প্রশ্ন করুন
- আপনি লাভ দীর্ঘমেয়াদে চান, না কি এখনই আয় চান?
- আপনি কতটা ঝুঁকি নিতে পারবেন?
এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার পরে, আপনার ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা ও সময়সীমার সাথে ফান্ডের ধরন মিলাইয়ে নিন। উদাহরণস্বরূপ, যারা ৫ বছরের বেশি সময় বিনিয়োগ করতে পারবেন, তারা ইকুইটি ফান্ড দেখতে পারেন। অন্যদিকে, নিরাপদ বিনিয়োগ চান এমন সতর্ক বিনিয়োগকারীরা ডেট ফান্ডের দিকে ঝুঁকতে পারেন।
ফান্ডের মান যাচাই করুন
- কতটা দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে রিটার্ন দিচ্ছে?
- ফান্ডের খরচ কেমন?
- কতদিন ধরে ম্যানেজার এই ফান্ডের সাথে আছেন?
গত লাভ ভবিষ্যৎ লাভের গ্যারান্টি দেয় না, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি ভালো লাভ ইঙ্গিত দেয় সুষ্ঠু বিনিয়োগের।
একসাথে অনেক স্কিমে টাকা ছড়াবেন না
অনেক স্কিমে টাকা ছড়ানোর ফলে মোট লাভ কমে যেতে পারে, ঝুঁকি কম হলেও। একটা বেস পোর্টফোলিও দিয়ে শুরু করুন, তারপরে ধীরে ধীরে বাড়ান। এই গাইড ব্যবহার করে আপনার বিনিয়োগের ধরন অনুযায় সেরা ফান্ড বেছে নিন।
লক্ষ্য ধরে, ফান্ড ঠিক!
মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা দেওয়ার আগে একটু বসে ভাবুন আপনার আর্থিক লক্ষ্যগুলো কী কী। ছোটোমেয়াদি কি দীর্ঘমেয়াদি, সব লিখে ফেলুন। বাড়ি কেনা, ছুটি কাটানো, ছেলের পড়াশোনা, অবসর… যা কিছু হোক, ঠিক কত টাকা লাগবে সেটা বুঝতে হবে। ধরুন, ১৫ বছর পর ছোট্ট ছেলের কলেজের জন্য ১০ লক্ষ টাকা দরকার। হিসাব করুন আজ এই টাকার মূল্য কত! ধাপে ধাপে এভাবে লক্ষ্য ঠিক করা সহজ। প্রতিটা লক্ষ্যের জন্য কত রিটার্ন আশা করছেন, সেটাও নিজের কাছে সত্যি বলুন।
স্পষ্ট লক্ষ্য থাকলেই সঠিক ফান্ড বেছে নিতে পারবেন। ভুল ফান্ডে গেলে পরে আটকা পড়তে পারেন। তাই আগে থেকে পরিকল্পনা করুন, আপনার লক্ষ্যের সাথে মিলে ফান্ড বেছে নিন। টাকা বিনিয়োগ করার আগে একটু সময় দিন, ভবিষ্যতে আপনার এই সতর্কতা কাজে লাগবে!
How Much Risk Can You Take? আপনার ঝুঁকি কত, ফান্ড তাই!
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা মানে আপনার ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা বুঝে ফান্ড বেছে নেওয়া। কারণ, আপনার লক্ষ্য আর ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা মিলে গেলেই বিনিয়োগটা লাভজনক হবে। আয়ু, আয়ের স্থিরতা, আর্থিক দায়িত্ব আর লক্ষ্য পূরণের সময়সীমা – সবই বিবেচনা করতে হবে। একজন নতুন চাকরিজীবী ঝুঁকি নিতে পারবেন একজন অবসরের কাছাকাছি মানুষের চেয়ে বেশি। আয় বেশি, ঝুঁকি নেওয়াও যায় বেশি। কিন্তু মার্কেটের ওঠন নামন আপনার মূল চাহিদা বা লক্ষ্যের ওপর লাগবে না। তাই বেছে নেওয়ার আগে ভাবুন দু’বার।
ইকুইটি ফান্ড তাদের জন্য, যারা ঝুঁকি নিতে রাজি। ডেট ফান্ড তাদের জন্য, যারা নিরাপদ বিনিয়োগ চান। গত লাভে চোখে ধাঁধা দেবেন না। সময় খারাপ হলেও নিজের সীমাটা জানেন। আপনার ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা সবসময় মনে রাখুন। আর জীবনে পরিবর্তন হলে সেটাও একটু ঠিকঠাক করে নিন।
ইহাই তো বুদ্ধিমান বিনিয়োগ আর ভালো লাভের চাবিকাঠি!
Type of Funds – মিউচুয়াল ফান্ডের ধরন, ঠিক লক্ষ্যে ধন!
ঠিক মতো মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিতে পারলে আপনার আর্থিক লক্ষ্য পূরণ আরও সহজ। টাকা বাড়াতে চান? তাহলে গ্রোথ ফান্ড, তারা মুনাফা-লাভের ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসায় করে বেশি লাভ দেয়। নিয়মিত আয় চান? ইনকাম ফান্ড বেছে নিন, তারা নিরাপদ জায়গায় টাকা রেখে সুদ দিয়ে নিয়মিত আয়। ট্যাক্স কমাতে ইএলএসএস ভালো, তবে ঝুঁকিও বেশি। জলদি টাকা দরকার? লিকুইড ফান্ড তখনই সেরা, এখান থেকে এক্ষুনি টাকা তুলতে পারেন।
ঝুঁকি আর লক্ষ্য বুঝে ফান্ড চিনুন – মার্কেটে ঝুঁকি নিতে পারলে গ্রোথ, নিরাপদ আয় চাইলে ইনকাম, ট্যাক্স কমাতে ইএলএসএস, আর জলদি টাকা দরকার হলে লিকুইড। ঠিক ফান্ড বেছে নিলে আপনার টাকা ঠিক লক্ষ্যে পৌঁছায়।
সাবধান লোক ডেট ফান্ড পছন্দ করতে পারেন। ঝুঁকি নিতে পারলে ইকুইটি ভালো। চালাকি বিনিয়োগকারীরা দুটোরই মিশ্রণ করেন। ঝুঁকি বনাম লাভ, আর কতদিন বিনিয়োগ করতে হবে – এসব বুঝতে পারলে ভুল ফান্ড বেছে নেওয়ার ঝুঁকি কমে। এই স্বচ্ছ ধারণা দিয়েই আপনি আপনার জন্য সেরা পোর্টফোলিও তৈরি করতে পারবেন। আর ফল? লক্ষ্যে পৌঁছানো হবে অনেক দ্রুত।
Fees and Expenses – মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের খরচ কত?
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলেই লাভ! এমনটা ভাবা ঠিক নয়। কারণ, এখানেও কিছু খরচ আছে, যা আপনার লাভ কমিয়ে দিতে পারে। চলুন, দেখি কোন কোন খরচগুলো লাগে:
এক-কিস্তির খরচ:
- এন্ট্রি লোড: আগে মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট কিনতে এই খরচ দিতে হত। কিন্তু এখন আর দিতে হয় না।
- এক্সিট লোড: ফান্ডের ইউনিট বিক্রি করলে এই খরচ লাগে, বিশেষ করে যদি এক বছরের আগে বিক্রি করা হয়। এই খরচ 0.25% থেকে 2% পর্যন্ত হতে পারে। তবে দ্রুত বিক্রি করার হাত থেকে রাখার জন্যই এই খরচ।
নিয়মিত খরচ:
- এক্সপেন্স রেশিও: এটা মূলত ফান্ড চালানোর খরচ, যেমন প্রচার, প্রশাসন, অন্যান্য ব্যবসায়িক খরচ। এটা বছরে একবার নেওয়া হয় এবং আপনার বিনিয়োগের একটা অংশ হিসেবে কাটা যায়। এক্সপেন্স রেশিও যত বেশি, আপনার মোট লাভ তত কম। অ্যাক্টিভ ফান্ডে সাধারণত এক্সপেন্স রেশিও বেশি হয়। ইনডেক্স ফান্ডে এবং ETF গুলোতে এক্সপেন্স রেশিও কম হয়, কারণ এগুলো সূচক অনুসরণ করে, তাই বেশি গবেষণার দরকার হয় না। কম এক্সপেন্স রেশিওর ফান্ড বেছে নেওয়া ভালো, কারণ তাতে বেশি টাকা বিনিয়োগে যেতে পারে। বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই খরচের হিসাবটা করে নিন, কারণ দীর্ঘমেয়াদে এগুলো আপনার লাভ কমিয়ে দিতে পারে।
মনে রাখবেন, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। তাই সাময়িক লাভ-ক্ষতির চেয়ে লক্ষ্য অর্জনের দিকে নজর দিন। ঠিক ফান্ড বেছে নিয়ে, ধৈর্য ধরে বিনিয়োগ করলেই আপনি আপনার আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন।
Fund Performance – ফান্ডে বিনিয়োগ আগে পারফর্মেন্স বুঝে নিন!
মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা লাগানোর আগে আগের রেকর্ড বোঝা খুবই জরুরি। শুধু গত কদিনের লাভের দিকে না তাকিয়ে, ৩, ৫, ১০ বছরের লাভের হিসাব করুন। এতে বাজারের উত্থান-পতনের মধ্যেও ফান্ডের লাভ কেমন তা বোঝা যায়। ভালো ফান্ডগুলো এই দীর্ঘমেয়াদে ইনডেক্সকে (সূচককে) হারিয়ে যায়।
সাথে, ফান্ড ম্যানেজমেন্ট টিমের অভিজ্ঞতাও দেখুন। ৫-১০ বছর ধরে একই ফান্ডে কাজ করলে তার মানে, ওরা নানা রকম বাজারের অবস্থায় টাকা সামলাতে পারে। ফ্রিকোয়েন্টলি ম্যানেজার বদল হওয়া ভালো লক্ষণ নয়।
আজকাল ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পোর্টফোলিওর পারফর্মেন্স দেখা খুব সহজ। অনেক AMC নিয়মিত আপডেট দেয়, অনেক ওয়েবসাইটেও রিটার্ন দেখার টুল আছে। মাসিক ফ্যাক্টশিটে ফান্ডের বিনিয়োগ আর রিটার্ন রিপোর্ট কার্ডের মতো দেওয়া থাকে। মানসম্মত ব্যবসায়িক পাবলিকেশনগুলোও মিউচুয়াল ফান্ড রিভিউ করে। অতীতের সাফল্য ভবিষ্যতের গ্যারান্টি না দিলেও ভালো ট্র্যাক রেকর্ড ফান্ডের মজবুত কাঠামো আর প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়। বিনিয়োগের আগে ফ্যাক্ট আর ম্যানেজমেন্ট অভিজ্ঞতা ভালোমতো বুঝে নিন, গত বছরের টপ পার্ফর্মারের পিছু blindly না ধাওয়া ভালো।
Expense Ratio – মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়ার আগে এক্সপেন্স রেশিও বুঝে নিন!
মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়ার সময় এক্সপেন্স রেশিও বোঝা খুবই জরুরি। এই বার্ষিক খরচ ফান্ড চালানোর খরচ মেটায়। এটা ফান্ডের মোট সম্পত্তির একটা অংশ হিসেবে কাটা হয়। সাধারণত, ১% এর নিচে এক্সপেন্স রেশিও থাকা ফান্ড বেছে নেওয়া ভালো। এক্সপেন্স রেশিওতে একটু কম হলেও দীর্ঘমেয়াদে আপনার মোট লাভ অনেক বেড়ে যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ০.৫% কম খরচ হলে ১০ বছরে আপনার মোট লাভ ১৫-২০% বেশি হতে পারে।
মনে রাখবেন, কম এক্সপেন্স রেশিওর ফান্ডে আপনার বেশি টাকা বিনিয়োগে যায়, লাভও বেশি হয়। তাই ফান্ড বেছে নেওয়ার আগে এক্সপেন্স রেশিও অবশ্যই দেখে নিন।
Time of Investment
ফান্ড বেছে নিন লক্ষ্যের হিসাবে!
বিনিয়োগ করার আগে ভাবুন – কতদিনের লাভ? ছোট সময়ের (৩ বছরের কম) বিনিয়োগে নিরাপদ অপশন বেছে নিন, যেমন লিকুইড কিংবা আল্ট্রা-শর্ট ডেট ফান্ড। ৩-৫ বছরের জন্য ভালো হতে পারে ব্যালান্সড অ্যাডভান্টেজ বা কনজারভেটিভ হাইব্রিড ফান্ড। এগুলো নিয়মিত লাভ আর আর্থিক স্থিতিশীলতা দেয়। ৫-৭ বছরের বেশি সময়ের বিনিয়োগে ভাবুন ইকুইটি ফান্ডের কথা। শেয়ারের ওপর নির্ভর করে এগুলো লাভ বাড়ানোর ভালো সুযোগ দেয়। আপনার বিনিয়োগের সময়সীমা আর ফান্ডের ধরন মিলে গেলেই আর্থিক লক্ষ্য সহজে পূরণ হয়।
এ কথা মনে রাখবেন, একজন বুদ্ধিমান বিনিয়োগকারী সবকিছু বিবেচনা করেই ফান্ড বেছে নেন। আপনারও উচিত সেটাই করা!
Objective of Investment
মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিতে আপনার আর্থিক লক্ষ্য বুঝতে হবে। টাকা বাড়াতে চান? তাহলে লম্বা সময়ের জন্য ইকুইটি ফান্ড ভালো। নিয়মিত আয় দরকার? ডেট ফান্ড বেছে নিন। ট্যাক্স কমাতে ও লাভ করতে চান? ইএলএসএস ভালো, তবে ঝুঁকিও বেশি। তাই আপনার লক্ষ্য – গ্রোথ, ইনকাম, ট্যাক্স সেভিংস – সেটাই আগে ঠিক করুন। তারপর সেই মতো ফান্ড বেছে নিন।
এন্ট্রি বা এক্সিট খরচের দিকেও নজর দিন। এখন ইউনিট কিনতে টাকা লাগে না, তবে জলদি বিক্রি করলে (সাধারণত এক বছরের আগে) এক্সিট চার্জ দিতে হয়। এই খরচ 0.25% থেকে 2% পর্যন্ত হতে পারে, যাতে ঝুঁকি নিয়ে বিনিয়োগ না করেন। কম এক্সিট চার্জ বা চার্জ না থাকা ফান্ড বেছে নেওয়া ভালো। ইনডেক্স আর লিকুইড ফান্ডের এক্সিট চার্জ সাধারণত কমই হয়। সব খরচের হিসাব করুন, কারণ বেশি খরচ লাভ কমিয়ে দিতে পারে। ভালো ফান্ড ম্যানেজার হাই খরচ কমিয়ে দিতে পারলেও একই ধরনের ফান্ডের মধ্যে তুলনা করে কম খরচেরটাই বেছে নেওয়া উচিত। লক্ষ্য আর খরচ দুটোই বুঝে ফান্ড বেছে নিলে লাভের সম্ভাবনা বাড়ে।
Size of the Fund- ফান্ডের আকার গুরুত্বপূর্ণ নয়, লাভ বেশি!
মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিতে গিয়ে গুলুম চোখ খাবেন না! বেশি টাকা আছে মানে ভালো ফান্ড, এমনটা ভাবা ঠিক নয়। ছোট ফান্ডও বড় ফান্ডকে পেছনে ফেলে দিতে পারে। কারণ, ফান্ডের আকারের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তার পারফর্মেন্স।
অনেক টাকা একসাথে ম্যানেজ করা মানে সফল বিনিয়োগ – এটাও ঠিক নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, ভালো লাভের কারণেই লোকে বেশি টাকা বিনিয়োগ করে, ফলে ফান্ডের আকার বাড়ে। ভালো পারফর্মেন্স আসে আগে, তারপর আকার বাড়ে, উল্টোটা নয়। তাই আকারের দিকে না তাকিয়ে উভয় সংখ্যা আর কোয়ালিটির দিকে নজর দিন। আপনার লক্ষ্য আর ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা মিলে গেলে ছোট ফান্ডও বেশি লাভ দিতে পারে।
আপনার আর্থিক পরিকল্পনা, ঝুঁকি সহ্যক্ষমতা আর বিনিয়োগের সময়সীমা মিলে যে মিউচুয়াল ফান্ড ক্যাটাগরিটা ঠিক, সেটাই বেছে নিন। নতুন হলে ইকুইটি, ডেট আর হাইব্রিড স্কিমগুলো ভালোমতো বুঝে নিন। খরচ আর সম্ভাব্য লাভের হিসাব করুন। অতীতের পারফর্মেন্স দেখুন, কিন্তু কালের ট্রেন্ডকে ধরে বসবেন না। স্থির পারফর্মেন্স দেখানো, অভিজ্ঞ ম্যানেজার যুক্ত এমন ফান্ড বেছে নিন।
অনেক অপশন থাকলে এক্সপার্ট পরামর্শ নিন। পরিকল্পনা ছাড়া বিনিয়োগ করলে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। গবেষণা করুন, পরামর্শদাতাদের কাছে জানুন, আপনার বিনিয়োগের লক্ষ্যে অটল থাকুন। এটাই আপনার আর্থিক জীবনে সফলতার রাস্তা তৈরি করবে।